নিউজ ওয়েভ ইন্ডিয়া: আর মাত্র ১ মাস পরেই ডার্বি। তার আগে বুধবার সন্ধ্যায় ডার্বি নিয়ে আড্ডায় মজলেন রফিক, জাইরু, অরিন্দম ও রাজু গায়কোয়াড।
“ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বি নিয়ে ফুটবলারদের মধ্যে যত উন্মাদনা থাকে, তার থেকে বেশি থাকে সমর্থকদের মধ্যে।” বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ডার্বি নিয়ে একটি হাল্কা মেজাজের আড্ডায় এমনই মত জানালেন লাল-হলুদের গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার মহম্মদ রফিক। তিনি আরও বলেন, “ম্যাচ জিততে সারা বছর তারা মাথা উঁচু করে রাস্তাঘাটে চলাফেরা করতে পারে। ক্লাবের প্রতি ভালোবাস, আবেগ, সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দেন। তাই ম্যাচ জিতলে আমাদের যত না আনন্দ হয়, সাপোর্টাররা বেশি খুশি হন।”
গোলকিপার অরিন্দম ভট্টাচার্য বলেন, “ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল ডার্বি খেলার। তাই বড় হয়ে যখন সেই স্বপ্নপূরণ হয়, তখন অন্যরকম উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল মনের ভিতর।”
“ডার্বিতে ভালো খেললে পরিচিতি ও সুযোগ পাওয়া যায়।” বললেন, বিকাশ জাইরু। তাঁর মতে, “টিভিতে বাইচুং ভুটিয়া বা ওঁদের মতো সিনিয়রদের দেখে ডার্বি খেলা নিয়ে একটা স্বপ্ন তৈরি হয়। সব প্লেয়ারদেরই ডার্বি খেলা একটা স্বপ্ন।”
“২৭ নভেম্বর ডার্বি নিয়ে আমি এখন থেকেই যথেষ্ট উত্তেজিত। সারাবিশ্বের ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা এই ম্যাচটার দিকে তাকিয়ে থাকবেন। আমার বেশ কয়েকটা ডার্বি খেলার সুযোগ হয়েছে। তাই এই ম্যাচটা আমার কাছে স্পেশাল।” বললেন রাজু গায়কোয়াড।