বিশ্বের সমস্ত দেশের সঙ্গে শান্তি বজায় রেখে চলতে চায় তালিবান। আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই দাবি তালিবানদের। প্রেসিডেন্সিয়াল ভবনে ওই সম্মেলনে Taliban মুখপাত্র জাবিউল্লা মুজাহিদ বলেন, ইসলামের অনুশাসন অনুযায়ী মহিলাদের অধিকার ও সুরক্ষা সুনিশ্চিত করবে তালিবান।
“All our sisters, all our women are secure. Our God, our Quran, says women are a very important part of our society”
Taliban spokesman says if Afghan women "continue to live according to Sharia, we will be happy, they will be happy” https://t.co/2f6JMTXHky pic.twitter.com/Lx0blUcL09
— BBC News (World) (@BBCWorld) August 17, 2021
ক্ষমতৈ দখলের পর থেকে তালিবানের তরফে বারবার জানানো হয়েছে, তারা আর হিংসা চায় না। মঙ্গলবার সন্ধ্যায়ও সাংবাদিক সম্মেলনে সেই একই কথা শোনা গেল Taliban মুখপাত্র জাবিউল্লা মুজাহিদের গলায়। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, “আফগান মহিলাদের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পড়াশোনা করাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই।”
We would like to assure our neighbours & regional countries that we'll not allow our territory to be used against any country in the world. Global community should rest assured that we're committed that you will not be harmed anyway from our soil: Taliban spox Zabihullah Mujahid pic.twitter.com/IBzWsnq1SN
— ANI (@ANI) August 17, 2021
সেই সঙ্গে তালিবান মুখপাত্রের আরও দাবি, “আমরা আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলিকে নিশ্চিত করতে চাই, আমাদের মাটিকে তাদের বিরুদ্ধে অপব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। আমরা দেশের সমস্ত বিদেশি সংগঠনকে সুরক্ষা দেব। কোনও প্রতিহিংসা নিয়ে চলব না।”
The security of embassies in Kabul is of crucial importance to us. We would like to assure all foreign countries that our forces are there to ensure the security of all embassies, missions, international organizations, and aid agencies: Taliban spokesperson Zabihullah Mujahid pic.twitter.com/tmMKJifZc9
— ANI (@ANI) August 17, 2021
রবিবার কাবুলে প্রবেশ করে তালিবান। এরপর আফগান প্রেসিডেন্ট আশরফ গনির পদত্যাগ ও তালিবানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তারপর থেকেই দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দেশ ছাড়ার হিড়িক পড়ে যায়। পালাতে গিয়ে অনেক মানুষের মৃত্যুও হয়।